গৃহকর্মী ফাতেমাসহ খালেদা জিয়ার বিদেশসঙ্গী হচ্ছেন যারা করোনায় আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশ নিতে তার পরিবার সরকারের কাছে আবেদন করেছে। তারই প্রেক্ষিতে সরকার আবেদনে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে। তবে এখনও মেলেনি আনুষ্ঠানিক অনুমোদন। সরকারের অনুমতি পেলে যেকোনো সময় তাকে নিয়ে লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বে খালেদা জিয়াসহ অন্যান্য সদস্যরা। খালেদা জিয়ার সঙ্গে কারা যাচ্ছেন সেটি এখনও শতভাগ নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে তার সঙ্গে যাবেন এমন দুই চিকিৎসক এবং পরিবারের সদস্যদেরও ভিসার জন্য পাসপোর্ট জমা দেওয়া হবে। একটি বিশ্বস্ত সূত্র বলছে, খালেদা জিয়াকে নিয়ে লন্ডন যাবেন তার ছোট ভাই শামীম এস্কান্দার ও তার স্ত্রী কানিজ ফাতেমা। এ ছাড়া ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও গৃহকর্মী ফাতেমাও বিদেশ যাবেন। তবে সরকারের আনুষ্ঠানিক অনুমতি পাওয়া এবং যারা তার সঙ্গে যাবেন তাদের ভিসা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বেন তারা। সরকারের ইতিবাচক সারা পেয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার জন্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে বিএনপি ও তার পরিবার। খালেদা জিয়া লন্ডনে চিকিৎসা নিতে চান। সেখানে তার
এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি
হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ইরাকি স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ ইরাকের একটি হাসপাতালে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ১৩০ জনের প্রাণহানির ঘটনায় পদত্যাগ করেছেন দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী হাসান আল-তামিমি। বাগদাদের ইবনে আল খাতিব নামে ওই হাসপাতালটির করোনা ইউনিটে গত ২৪ এপ্রিল অক্সিজেন সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ভয়াবহ ওই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। খবর আনাদোলুর। সরকারি এক বিবৃতিতে বলা হয়, মঙ্গলবার দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী হাসান আল-তামিমি তার পদত্যাগপত্র জমা দেন। দেশটির প্রধানমন্ত্রী মুসতাফা আল-কাদিমি স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ওই পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন। অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করার পর স্বাস্থ্যমন্ত্রী হাসান আল-তামিমি তার পদত্যাগপত্র জমা দেন।
দিল্লিতে অক্সিজেন সংকটে বড়বোন, দোয়া চাইলেন শবনম ফারিয়া অভিনেত্রী শবনম ফারিয়ার বড়বোন বন্যা থাকেন দিল্লিতে। সম্প্রতি করোনায় দিল্লি ও মহারাষ্ট্র করোনার তাণ্ডবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। যার আঁচ লাগে শবনম ফারিয়ার বোনের পরিবারে। করোনা আক্রান্ত হন বোন, দুলাভাই ও তাদের সন্তানেরা। সকলেই করোনার ধকল কাটিয়ে উঠলেও বোন বন্যা এখনও কঠিন অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন। অ্যাজমা ও ডায়াবেটিসের সমস্যাও বেড়েছে। এমন অবস্থায় বড়বোনের জন্য দোয়া চেয়েছেন শবনম ফারিয়া। কদিন ধরে একাধিক ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে দেশের মানুষজনের দয়া চেয়ে চেয়েছেন শবনম ফারিয়া। গত রাতে একটি আবেগময় পোস্ট দিয়েছেন ফেসবুকে। শবনম ফারিয়া লিখেছেন, 'আমার বড় বোন আমার ১৬ বছর আর মেঝো বোন প্রায় ১২ বছরের বড়! আমার সারাজীবন কষ্ট ছিল, অন্যদের বোনদের সাথে যেমন বন্ডিং থাকে আমার নাই! ইনফ্যাক্ট আমার বড় দুইবোনের নিজেদের মধ্যে যেই বন্ডিং সেইটা আমার সাথে নাই! আমার বয়স যখন সাড়ে তিন বড় আপুর বিয়ে হয়ে গেছে, ৫ বছর বয়সে ছোট আপু পড়াশুনার জন্য বাসার বাইরে, তারপরতো বিয়েই হয়ে গেল আপুর! আমি সেভাবে কখনও আমার বোনদের সাথে থাকি নাই, বরং আমার ভাগ্না-ভাগ্নি আমার বন্ধু!' এই অভ
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন